স্কুল ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা যায়,২০২২ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় শান্তা মেহেরপুর জিনিয়াস ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে কৃতিত্বের সাথে পাস করেছিল। গত ২৭ জানুয়ারি শান্তার সাথে মেহেরপুর শহরের কলেজ পাড়ার কাজী কবিরুল ইসলামের ছেলে কাজী রবিউল ইসলামের বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর শান্তা তার স্বামীর ঘরে না গেলেও আনুষ্ঠানিকভাবে স্বামীর ঘরে যাবার জন্য প্রস্তুতি চলছিল। গলায় ফাঁস দেওয়ার কিছুক্ষণ পূর্বেও তার শাশুড়ির সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলে। এরপর পরই শান্তা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে। আত্মহত্যা সঠিক কারণ কেউই বলতে পারছেন না।
মেহেরপুর সদর থানার ওসি(তদন্ত) মেজবাহ্ উদ্দীন আহমেদ জানান, ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল।পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায়, লাশ ময়নার তদন্ত ছাড়াই দাফন করার অনুমতি দেয়া হয়েছে।