1. b71newstv@gmail.com : Moshiur Rahman : Moshiur Rahman
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন

গোপালগঞ্জে বর্ণিল আয়োজনের মধ্যদিয়ে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত

কেএম সাইফুল রহমান গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
  • Update Time : সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
  • ২২৮ Time View

 

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী নিজড়া হাই স্কুলের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বর্ণিল আয়োজনের মধ্যদিয়ে সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপিত হয়েছে।

প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে রোববার (৮ জুন) বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যদিয়ে সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করা হয়।

“বন্ধু মিলবে বন্ধুর সাথে, মিলন মেলা পরিণত হবে উৎসবে” – এ স্লোগানকে সামনে রেখে রোববার (৮ – জুন) সকালে নিজড়া হাই স্কুল মাঠ প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি গ্রামের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে ফিরে শেষ হয়।

অনুষ্ঠান শুরুর পূর্বে সকলের অংশগ্রহণে সম্মিলিতভাবে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্যদিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।

পরে নিজড়া হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সূবর্ণ জয়ন্তী উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, আপিল বিভাগের বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জ-২ আসনের সাবেক এমপি ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এইচ খান মঞ্জু।

ইউরোপীয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান ড. মকবুল হোসেন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বুয়েটের সাবেক প্রফেসর ড. ফিরোজ আহমেদ, বৈজ্ঞানিক ড. ইদ্রিস খন্দকার, গোপালগঞ্জের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ সামছুল হক, পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এস এম তারেক সুলতান সহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান, জেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ন সম্পাদক এম সুমন, নিজড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আহমেদ ধলুমিনা, সাবেক চেয়ারম্যান আজিজ সরদার, নিজড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র  সাবেক সাধারণ সম্পাদক একলাছ মোল্লা, মনির মিনা, হাফিজ শেখ সহ অনেকে।

এ অনুষ্ঠানে নিজড়া হাই স্কুলের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এসময় পুরাতন বন্ধুদের মিলনে এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। স্মৃতিচারণ করেন পুরোনো দিনের কথা। ভাগাভাগি করে নেন নিজেদের সুখ- দুঃখের অনুভূতি। আলোচনা সভা ও স্মৃতিচারণের পর স্থানীয় ও অন্যান্য শিল্পীদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category