1. b71newstv@gmail.com : Moshiur Rahman : Moshiur Rahman
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:৫৮ অপরাহ্ন

পাহাড়ি ঢল ও প্রবল বৃষ্টিতে কুড়িগ্রামের নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

রুহুল আমিন রুকু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
  • Update Time : বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ২০ Time View

উজানের ঢল ও টানা বৃষ্টিপাতের প্রভাবে কুড়িগ্রামের প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এর ফলে জেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও বুধবার (১৩ আগস্ট) সকাল ৯টার পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী সব নদীর পানি এখনো বিপদসীমার নিচে রয়েছে, তবে পানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা বাড়ছে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষের মাঝে।
‎‎পানি উন্নয়ন বোর্ড, কুড়িগ্রাম অফিস সূত্রে জানা যায়— ধরলা নদী (কুড়িগ্রাম পয়েন্ট): বিপদসীমা ২৬.০৫ মিটার। বুধবার সকাল ৬টায় পানি ছিল ২৫.১৩ মিটার, সকাল ৯টায় বেড়ে দাঁড়ায় ২৫.১৯ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ২০.০ মিমি।

‎‎দুধকুমার নদী (পাটেশ্বরী পয়েন্ট): বিপদসীমা ২৯.৬০ মিটার। সকাল ৬টায় পানি ২৯.১০ মিটার থেকে সামান্য কমে সকাল ৯টায় দাঁড়ায় ২৯.০৮ মিটার। বৃষ্টিপাত হয়েছে ৮৯.০ মিমি।
‎ব্রহ্মপুত্র নদী (নুনখাওয়া পয়েন্ট): বিপদসীমা ২৬.০৫ মিটার। সকাল ৬টায় পানি ছিল ২৪.৬৯ মিটার, সকাল ৯টায় বেড়ে হয় ২৪.৭১ মিটার।

‎ব্রহ্মপুত্র নদী (হাতিয়া পয়েন্ট): বিপদসীমা ২৪.৪০ মিটার। সকাল ৬টায় পানি ২৩.০৭ মিটার থেকে বেড়ে সকাল ৯টায় দাঁড়ায় ২৩.১০ মিটার।
‎ব্রহ্মপুত্র নদী (চিলমারী পয়েন্ট): বিপদসীমা ২৩.২৫ মিটার। সকাল ৬টায় পানি ছিল ২২.১৬ মিটার, সকাল ৯টায় হয় ২২.১৭ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৬৩.০ মিমি।

‎‎তিস্তা নদী (কাউনিয়া পয়েন্ট): বিপদসীমা ২৯.৩১ মিটার। সকাল ৬টায় পানি ছিল ২৮.৯৫ মিটার, সকাল ৯টায় বেড়ে হয় ২৮.৯৭ মিটার। বৃষ্টিপাত হয়েছে ৩৮.০ মিমি।
‎পানি উন্নয়ন বোর্ড কুড়িগ্রাম উপ-পরিচালক মো. রাকিবুল হাসান বলেন, “উজানের ঢল ও স্থানীয় বৃষ্টিপাতের কারণে জেলার সব নদ-নদীর পানি বাড়ছে। আগামী দুই থেকে তিন দিন পানি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এতে রৌমারী, রাজীবপুর, চিলমারী, উলিপুর ও সদর উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। স্থানীয়দের সতর্ক অবস্থানে থাকতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।”
‎স্থানীয়রা জানান, নদীর পানি বাড়তে শুরু করায় চর ও নিম্নাঞ্চলের অনেক পরিবার ইতিমধ্যে গবাদি পশু ও ঘরের আসবাবপত্র নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে শুরু করেছেন। একইসঙ্গে তীব্র স্রোতের কারণে নদী ভাঙনও দেখা দিচ্ছে। বিশেষ করে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর তীর

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category